Thursday, March 21, 2013

Posted by EARN MONEY ONLINE
| 1:05 PM
নিয়ে নিন ফরেক্স নিয়ে কিছু দরকারি ই-বুক । যারা ফরেক্স শিখতে চান তাদের জন্য খুবই দরকারি । যারা ফরেক্স ট্রেড করেন নতুন বা পুরাতন জাই হোন না কেনো সবাই এ আই বইগুলো কালেকসন করে রাখতে পারেন।







  • বাংলা ই-বুক


ফরেক্স টেকনিক্যাল এনালাইসিস - ডাউনলোড
ফরেক্স ট্রেডার মোটিভেশন - ডাউনলোড
ফরেক্স মানি ম্যনেজমেন্ট  - ডাউনলোড
ফরেক্স ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস - ডাউনলোড
ফরেক্স টিউটোরিয়াল ই-বুক  - ডাউনলোড
  • ইংরেজি ই-বুক

ফরেক্স ক্যন্ড্যাল স্টিক প্যার্টান  - ডাউনলোড
ফরেক্স ই-বুক জাপানিজ  - ডাউনলোড

আরো কিছু বই আছে তবে এখন ও আপলোড করতে পারিনি পরবর্তি পোস্ট এ দিব আশা করি ।

পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আমার এই পেজ থেকে ঘুরে আসতে পারেন । ধন্যবাদ ।

Tuesday, March 12, 2013

Posted by EARN MONEY ONLINE
| 7:50 AM
আমরা যারা ফরেক্স করি, তাদের বেশিরভাগই জানি না আসলে ইন্ডিকেটর জিনিসটা কি। আমরা ভাবি ইন্ডিকেটর মানে বাই আর সেলের সিগন্যাল। আর যখনই এই সিগন্যাল কাজ করে না, ইন্ডিকেটর খারাপ। তখন আমরা বলি প্রাইস অ্যাকশানের ওপরে কিছু নাই। এর কারন হল প্রাইস অ্যাকশান জিনিসটা আমরা বেশিরভাগ মানুষ খুব একটা বুঝি না। তাই আমরা ভাবি নিশ্চয়ই প্রাইস অ্যাকশান হোলি গ্রেইল। অবশ্যই প্রাইস অ্যাকশান ট্রেডিং ভাল, কিন্তু ভালভাবে ইন্ডিকেটর ব্যবহার করতে পারলে ইন্ডিকেটরও ভাল ফলাফল দিবে আপনাকে।




ইন্ডিকেটর কি?

ইন্ডিকেটর অর্থ হল সোজা বাংলায় নির্দেশক। ফরেক্সের ভাষায় যা মার্কেটের অবস্থা নির্দেশ করে। এটা আপনাকে নির্দেশ করে মার্কেটের বর্তমান অবস্থা। একটি ইন্ডিকেটর তার হিসাব অনুসারে আপনাকে কি কি তথ্য দিতে পারে তা নিচে দেয়া হলঃ
  • মার্কেটের বর্তমান ট্রেন্ড
  • ট্রেন্ডটি কতটুকু শক্তিশালী বা দুর্বল
  • ট্রেন্ডটি শেষের দিকে কিনা
  • মার্কেটের ভোলাটিলিটি
  • মার্কেটের ট্রেডের ভলিউম (কেমন ট্রেডার মার্কেটে অংশগ্রহণ করছে)
  • মার্কেটে বিভিন্ন ট্রেন্ড প্যাটার্নের পুনরাবৃত্তি
সুতরাং দেখুন, ইন্ডিকেটর কি কোথাও বলেছে যে সে সরাসরি বাই-সেল সিগন্যাল দেয়? এটা শুধু আপনাকে মার্কেটের অবস্থা জানায়। আর আমরা এটা দিয়ে বিভিন্ন স্ট্রাটেজি তৈরি করে ট্রেড করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করি। সুতরাং, এটা সরাসরি কিন্তু সিগন্যাল দিচ্ছে না, আমরাই ধরে নিচ্ছি এটা বাই করতে বলছে, সেল করতে বলছে।

ইন্ডিকেটরের ধরনঃ

ইন্ডিকেটর আমাদের যেই তথ্যগুলো প্রদান করে, সেগুলো ব্যবহার করেও কিন্তু চমৎকারভাবে ট্রেড করা সম্ভব। আগে দেখে নেই ইন্ডিকেটর কয় ধরনের হয়ে থাকেঃ
  • ট্রেন্ড ইন্ডিকেটর
  • ভোলাটিলিটি ইন্ডিকেটর
  • মোমেনটাম ইন্ডিকেটর
  • ভলিউম ইন্ডিকেটর
  • সাইকেল ইন্ডিকেটর
  • বিল উইলিয়ামস ইন্ডিকেটর

ট্রেন্ড ইন্ডিকেটরঃ ট্রেন্ড ইন্ডিকেটরগুলো মার্কেটে বিভিন্ন ট্রেন্ডের উপস্থিতি নির্দেশ করে। মার্কেট এখন কোন ট্রেন্ডে আছে - আপট্রেন্ড, ডাউনট্রেন্ড না সাইডওয়ে ট্রেন্ডে সে সম্পর্কে আপনি ধারনা পাবেন ট্রেন্ড ইন্ডিকেটরগুলোর মাধ্যমে। এছাড়াও ট্রেন্ডটি কতটুকু শক্তিশালী বা দুর্বল অথবা ট্রেন্ডটি শেষের দিকে কিনা তা জানতে পারবেন এসব ইন্ডিকেটর থেকে। কিছু জনপ্রিয় ট্রেন্ড ইন্ডিকেটর হলঃ
  • মুভিং এভারেজ
  • MACD
  • হেইকেন আশি
  • প্যারাবোলিক সার
  • ADL (Advance Decline Line)
  • ADX (Average Directional Index) ইত্যাদি

ভোলাটিলিটি ইন্ডিকেটরঃ ভোলাটিলিটি ইন্ডিকেটরগুলো মার্কেটে প্রাইসের উঠা-নামার পরিমান নির্দেশ করে। মার্কেটে কি পরিমান ট্রেড হচ্ছে এবং ভোলাটিলিটি কম না বেশি সে সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায় এই সকল ইন্ডিকেটর থেকে। কিছু জনপ্রিয় ভোলাটিলিটি ইন্ডিকেটর হলঃ
  • বলিঙ্গার ব্যান্ডস (Bollinger Bands)
  • ATR (Average True Range) ইত্যাদি

মোমেনটাম ইন্ডিকেটরঃ মোমেনটাম ইন্ডিকেটরগুলো ট্রেন্ড কি শক্তিশালী না দুর্বল, over-bought না over-sold ইত্যাদি তথ্য নির্দেশ করে। কিছু জনপ্রিয় মোমেনটাম ইন্ডিকেটর হলঃ
  • RSI (Relative Strength Index)
  • Stochastic ইত্যাদি

ভলিউম ইন্ডিকেটরঃ ভলিউম ইন্ডিকেটরগুলো ট্রেডাররা মার্কেটে কি পরিমান অংশগ্রহন করছে তা নির্দেশ করে। কিছু জনপ্রিয় ভলিউম ইন্ডিকেটর হলঃ
  • Acceleration Bands
  • Chaikin Money Flow (CMF)
  • Money Flow Index (MFI) ইত্যাদি

সাইকেল ইন্ডিকেটরঃ সাইকেল ইন্ডিকেটরগুলো মার্কেটে বিভিন্ন প্যাটার্নের পুনরাবৃত্তি নির্দেশ করে। কিছু জনপ্রিয় সাইকেল ইন্ডিকেটর হলঃ
  • Elliott waves
  • Fibonacci Time Zones
  • Cycle Lines ইত্যাদি

বিল ইউলিয়ামস ইন্ডিকেটরঃ বিল ইউলিয়ামস নামের ১ ব্যক্তি বিশ্বাস করতেন যে বিভিন্ন ধরনের অ্যানালাইসিসের (টেকনিক্যাল এবং ফান্ডামেন্টাল) ওপর দৃঢ় বিশ্বাসের কারনেই ট্রেডাররা লস করে। তাই তিনি মার্কেটের গঠনের ওপর ভিত্তি করে কিছু ইন্ডিকেটর প্রকাশ করেনঃ
  • Fractal (space)
  • The driving force (power)
  • Acceleration / deceleration (power)
  • Zones (strength and power)
  • Balance Line (balance)

এছাড়াও আরও কিছু ইন্ডিকেটর আছে যেগুলো আপনাকে আপনার অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দিবে। যেমন- ব্যালেন্স, ইকুইটি, লট সাইজ, লিভারেজ, ক্যানডেল শেষ হবার সময়, স্প্রেড ইত্যাদি।

একটা ব্যাপার মনে রাখা জরুরি। তা হল যে ইন্ডিকেটর কখনও আপনাকে সরাসরি বাই-সেল এর নির্দেশ দিবে না। আপনি ইন্ডিকেটর দিয়ে মার্কেটের বিভিন্ন অবস্থা জানতে পারবেন। আর তার ভিত্তিতেই আপনার ট্রেডিংকে আরও উন্নত করতে পারবেন। আমি পরবর্তী কিছু পোস্টে সাধারন ইন্ডিকেটরের অসাধারণ ব্যবহারগুলো তুলে ধরব। আশা করি অনেকের কাজে লাগবে। কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

(সংগ্রীহিত)
Posted by EARN MONEY ONLINE
| 7:44 AM
হ্যা আমি No Diposit Bonus এর কথা বলব, FBS একটি পুরাতন এবং সফল FX Broker এবার নিয়ে এসেছে একটি চমৎকার অফার। এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন এবং Registration করুন একাউন্ট Verify করুন ব্যাস কাজ শেষ। "Bonus $5" বা "Bonuses" Button এ ক্লিক করুন একটি পুরাতন Facebook ID লাগবে বেসি না ২/৩ মাস পুরাতন হলে ই হবে।
ব্যাস হয়ে গেলো 5$ real balance প্রফিট তুলতে পারবেন মুলটা তুলতে বেস কিছু Condition আছে আর প্রথমবার একটি বর Amount (maybe 3 to 7 $) কেটে রাখবে বোনাস Account থেকে Withdraw করতে গেলে। যাই হক আর একটি Offer আছে FBS এ তা হল Referral System আপনি যদি কাউকে Reffer করেন এবং সে অ যদি 5$ Bonus পায় তাহলে আপনি পাবেন 1$ শুধু তাই না এই Income পাবেন Multilevel তবে খুব কম তাও এটাই বা কা দেয় বলেন?


১। Account ভেরিফাই না হলে বনাস পাবেন না আর ভেরিফাই এর জন্য National ID card / Driving License or Passport এর Scan Copy লাগবে ।
২। Referrance দেওয়ার জন্য IB Active করতে হবে এবং Referral লিঙ্ক নিতে হবে My IB Area থেকে।
৩। IB Income নিতে হলে অবশ্যই আপনাকে 5$ Real Invest করতে হবে। তবে সমস্যা নেই Invest করে ১/২ টা trade করে Withdraw দিয়ে ফেল্লেও চলবে।
৪। IB Income 20$ এর বেসি হয়ে গেলে আপনাকে অবশ্যই ৩ জন এমন স্পনসর দিতে হবে যারা মিনিমাম 5$ Real Invest করবে ।
৫। অবশ্যই এই লিঙ্ক ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুণ

Saturday, February 23, 2013

Posted by EARN MONEY ONLINE
| 1:18 PM
কিছুদিন আগে  আমাদের আগের পোস্ট এ মারটিঙ্গেল ট্রেডিং সিস্টেম এর সম্পর্কে ধারনা দিয়েছি। যেটা খুবই ভাল একটা উদ্যোগ। যারা সেটা পড়েননি তারা এই লিঙ্ক এ গিয়ে পড়ে নিতে পারেন।


ঠিকমত MM ঠিক থাকলে এই প্রক্রিয়া খুব ভাল কাজ দেয় । তবে এখানে বিশেষ বিশেষ কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে ।

এই system নিয়ে কাজ করতে হলে Huge পরিমাণ Balance থাকতে হবে । অন্তত পক্ষে Total balance দিয়ে যাতে নুন্নতম ১০-১৫ টা Trade open করা যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ লট সাইজ বারিয়ে ট্রেড করতে থাকলে পর পর ১০ টা ট্রেডে সাধারনত লস হবার সম্ভাবনা থাকেনা।

profit হতে থাকলেই লট সাইজ বারিয়ে দেয়া ঠিক হবেনা, আমার অভিজ্ঞতা থেকে আমি মনে করি মুল balance এর সাথে ২০০-৩০০ $ যোগ হলেও লট সাইজ বারিয়ে দেয়াটা চরম বোকামি।

বিশেষ বিশেষ কিছু সময়ে ট্রেড করা থেকে দূরে থাকতে হবে। বিশেষ করে যখন 1H, 4H এর time frame এ price support বা resistance level এ থাকে, কারণ তখন breakout হলে মার্কেট এর volality বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

যেসকল News time এ মার্কেট ১০০-২০০ পিপ্স মুভমেন্ট করার সম্ভাবনা থাকে ঐ সময় এই ধরনের কোন system নিয়ে কাজ না করাই ভাল ।

এই ধরনের সিস্টেম এ stop loss use না করাই ভাল। তবে take profit অবশ্যই ব্যাবহার করা উচিৎ।

Long time এ এই ধরনের সিস্টেম কতটুকু ভাল কাজ করবে জানিনা কিন্তু short time frame এ এই সিস্টেম খুবই ভাল কাজ দেয়।

এই ধরনের সিস্টেম নিয়ে কাজ করার সময় নিজেকে জুয়াড়ি বানিয়ে ফেলা ঠিক না, অল্প অল্প করে লাভ নিতে থাকলে মাস শেষে বেশ ভাল রকমের লাভ থাকে।

নুন্নতম ৬ মাস ডেমো করে নিজের সুবিধা অসুবিধা গুলো বুঝে নেয়া উচিৎ।

ডেমো এবং আসল ট্রেডিং এ অনেক পার্থক্য থাকে, বিশেষ করে এই সিস্টেমে কাজ করার জন্য অনেক margin এর দরকার হয় যা ডেমো তে বেশি পাওয়া যায় কিন্তু আসল ট্রেডিং এ দেখা যায় কম, সুতরাং আসল ট্রেডিং শুরু করার আগে ব্রকার সম্পর্কে ভাল ধারনা নেয়া প্রয়োজন।

এই সিস্টেম এ ব্রকার এর spread যত কম হবে আপনার লাভের সম্ভাবনা ততই বেশি থাকবে।

সবশেষে একটি কথা বলতে চাই যে এই সিস্টেম সবার জন্য নয়, যারা ডেমো করে নিজেকে এই ধরনের কোন সিস্টেমের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারবেন তারাই শুধুমাত্র এই সিস্টেম নিয়ে Real treading শুরু করতে পারেন।
Posted by EARN MONEY ONLINE
| 1:13 PM
মারটিঙ্গেল সিস্টেম। এটি আমাদের চারিপাশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বহুল ব্যবহৃত একটি পদ্ধতি। প্রথমেই বলে রাখি এটা একটু ঝামেলার সিস্টেম। সবার মাথায় নাও ঢুকতে পারে প্রথমে। আমিও প্রথমে কিছুটা গরমিল করে ফেলেছিলাম। কিন্তু এখন ট্রেড করছি এবং লাভ হচ্ছে। জেনে রাখা জরুরি এটা কোন ট্রেডিং সিস্টেম না। এটা মানি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। কিন্তু এটা অনুসরণ করার জন্য আপনার অনেক বেশি ডিপোজিট দরকার। কম ডিপোজিটেও ট্রেড করতে পারেন, কিন্তু প্রফিট অনেক কম হবে। কিন্তু এই সিস্টেমে লসগুলো রিকভার করে ফেলতে পারবেন সহজেই।

প্রজেক্ট ওভারভিউঃ

আপনি প্রতি ১০টা ট্রেডে গড়ে কতটি ট্রেডে লাভ করেন এবং কতটি ট্রেডে লস করেন? বেশিরভাগ ট্রেডার গড়ে ৪-৫টি ট্রেডে লাভ করে থাকে। জেনে অবাক হবেন যে অধিকাংশ ট্রেডার গড়ে ৬-৭টি ট্রেডে লাভ করে। কিন্তু তবুও আমরা লস করছি। এর কারণ মানি ম্যানেজমেন্ট জিনিসটা আমরা অনেক কম মেনে চলি, বলতে গেলে মানিই না। দেখা যায় ২টি ট্রেডে $৫০ লাভ তো ১টি ট্রেডে $২০০ লস। তাই আমাদের এই সিস্টেমের বেস হবে শক্তিশালী মানি ম্যানেজমেন্ট।


যেহুতু আমরা ১০টি ট্রেডে অন্তত ৪-৫টি ট্রেডে লাভ করতে পারি, তাই এই সিস্টেমটিও সাজানো হয়েছে এভাবেই। মজার ব্যাপার হল ১০টি ট্রেডের মধ্যে আপনি যদি মাত্র ১টি ট্রেডেও লাভ করতে পারেন, আপনার পূর্বের সব ট্রেডের লস রিকভার হয়ে যাবে। তাই আপনার ট্রেডিং স্ট্রাটেজি যাই হোক না কেন, আপনার নিশ্চিত করতে হবে যে আপনি কখনই পরপর ১০টি ট্রেডে লস করবেন না। আমার নিজেরও মনে হয় যে পরপর ১০টি ট্রেডে লস করা অনেক বেশি কঠিন। আপনি চাইলেও সহজে টানা ১০টি ট্রেডে লস করতে পারবেন না।

একটি ট্রেডে লস হলে, পরবর্তী ট্রেডে আমরা দ্বিগুণ লট সাইজে ট্রেড করবো।

ধরুন, প্রথমে আমরা ১ ডলার লটে একটি ট্রেড ওপেন করবো। ট্রেডটি যদি ৫০ পিপস লস হয়, তবে আমাদের $৫০ লস হবে। পরেরবার আমরা ২ গুন লট সাইজে ট্রেড ওপেন করবো। অর্থাৎ ২ ডলার প্রতি পিপ্স। যদি ৫০ পিপ্স লাভ হয়, তবে $১০০ লাভ হবে। অর্থাৎ আগের ট্রেডের $৫০ লস রিকভার তো হলই, বরং ২য় ট্রেডেও অতিরিক্ত $৫০ হল। যদি ২য় ট্রেডে লাভ না হয়ে লস হয়, তবে আমাদের টোটাল লস হবে $৫০+$১০০ = $১৫০. তাই পরের ট্রেড আমরা ওপেন করবো ৪ লটে। ৫০ পিপস লাভ হলেই $২০০ লাভ হবে। মানে আগের ২ ট্রেডের $১৫০ লস রিকভার এবং সাথে $৫০ প্রফিট। এভাবে চলতে থাকবে।

আপনারা যদি বিস্তারিত এই স্ট্রাটেজি সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আমি এটা নিয়ে বিস্তারিত লিখতে পারি। মনে রাখবেন মারটিঙ্গেল সিস্টেম রিস্কি, কিন্তু বুঝে ট্রেড করতে পারলে নিরাপদ। আমরা সম্পূর্ণভাবে অ্যাকাউন্টকে ৫ ভাবে ভাগ করে মানি ম্যানেজমেন্ট নির্ধারণ করবো, তাই যদি ১ বার ১০টি ট্রেড টানা লস হয়েও যায়, আপনার অ্যাকাউন্ট জিরো হবেনা। আপনি আরও ৪ বার একই ভাবে এই ট্রেড সাইকেল চালিয়ে যেতে পারবেন।

আপনাদের মতামত পেলেই কেবল সামনে এটা নিয়ে বিস্তারিত লেখা হবে। ধন্যবাদ সবাইকে।

Tuesday, February 19, 2013

Posted by EARN MONEY ONLINE
| 12:25 PM
ফরেক্স এমন একটি যায়গা যেখানে ৯০% লোক ই লস করে ! কারন এক্টাই না জেনে ট্রেড করা ফরেক্স এর লাভ করার জন্য প্রয়জন হল শেখা, প্র্যক্টিস, অধ্যবসায় । অনেকে হয়ত মনে করতে পারেন অনেক বেসি টাকা নিয়ে ট্রেড করলে লস হওয়ার সম্ভাভনা অনেক কম এটি ভুল ধারনা পুজি এর উপর নয় ট্রেডিং শেখা, প্র্যক্টিস, অধ্যবসায় ইত্যাদি এর উপর লাভ লস নিরভর করে । ফরেক্স মার্কেট এমন ই এক জায়গা যেখানে মার্কেট নিয়ন্ত্রন করা কারো পক্ষে সম্ভব না তবে লস নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব । আসুন ফরেক্স ট্রেড করতে গিয়ে আমরা কিছু সাবধানতা অবলম্বন করি।
 
১। বেসিক থেকে শুরু করুন।
খুব সহজে বলতে হয় যে একজন ট্রেডার হতে হলে প্রথমে আপনাকে ফরেক্স মারকেট বেসিক টার্মগুলো জানতে হবে। রেগুলার অর্থাৎ ডেইলি বেসিসে আপনি আস্তে আস্তে বিষয় গুলো শিখবেন কোন রকম তাড়াহুড়ো ছাড়া। একদিনে একসাথে সব গুলো বিষয় শিখে বিশাল জ্ঞানী হওয়ার চিন্তা বাদ দিন। সময় নিন , খুব বেশি এক্সসাইটেড হবেন না।

২। দ্রুত লাভ করার চিন্তা ত্যাগ করুন, অভিজ্ঞতা তৈরি করে আস্তে আস্তে লাভ করতে শিখুন।
আপনি যদি ভেবে থাকেন যে ফরেক্স হল শর্টকাটে এবং কম সময়ে ধনী হওয়ার একমাত্র পথ তাহলে আপনি ভুল করছেন। প্রথমে বিষয়টা ভালো ভাবে আয়ত্তে আনুন অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। শুধু মাত্র ফরেক্স নয় যেকোন ক্যারিয়ারে আপনি যত সময় ব্যয় করবেন আপনি তত বেশি লাভবান হবেন। আপনার বন্ধু যে সময়ে ১০০ পিপস অর্জন করে ঠিক একই সময়ে আপনি মাত্র কয়েক পিপস মেইক করেন, পার্থক্যটা কি? পার্থক্যটা হল অভিজ্ঞতা ! আপনার বন্ধু গত ৫ বছর ধরে ট্রেড করে আর আপনি সেই কয়েকদিন হল শুরু করেছেন।
মনে রাখবেন ফরেক্স হল একটি ক্যারিয়ার , রাতারাতি বড়লোক হওয়ার কোন স্কিম নয়।

৩। এক্সপার্ট হউন।
শিখার শুরুতে অনেকে প্রথমেই খুজে বেড়ান এক্সপার্টদের, ভাবেন একজন এক্সপার্ট এর ছায়া পেলে বুঝি অল্প সময়ে আপনিও এক্সপার্ট হয়ে উঠবেন, বিষয়টা পুরোপুরি অস্বীকার করছি না। তবে এক্সপার্ট হওয়ার সুপ্ত বাসনায় আপনার এক্সপার্ট হওয়ার পথে একধাপ। দিনে দিনে আপনার স্বাভাবিক শিখার ফলাফলই হচ্ছে এক্সপার্ট এর আরেক রুপ। কারন অভিজ্ঞতার আলোকেই এক্সপার্ট হওয়া যায় তাই নিজ অভিজ্ঞতা গুনে আপনার স্বপ্ন সফল করুন। এক্সপার্ট এর অভিজ্ঞতা তার সম্পূর্ণ নিজের আপনি যতক্ষণ পর্যন্ত নিজে ঐ পথ পাড়ি দিবেন না ততক্ষণ পর্যন্ত তা কেবল আপনার স্বপ্নই থেকে যাবে।

৪। নিজের এনালাইসিস ব্যাবহার করুন।
অন্ধের মত আরেকজনকে ফলো করা আপনাকে অন্ধই করে তুলবে। আপনার লক্ষ্য হল একজন সফল ট্রেডার হওয়া তাই এনালাইসিস মেথডগুলো ভালো ভাবে রপ্ত করে নিজেই নিজের ট্রেড এনালাইসিস করুন। নিজের আনালাইসিসে ট্রেড করতে সমর্থ হলে আপনার এনালাইসিসই আপনাকে প্রফেশনাল ট্রেডার করে তুলবে। স্ব – ঘোষিত কোন গুরুকে অন্ধের মত ফলো করলে গুরু যখন তার টিপস প্রদান বন্ধ করে দিবে তখন আপনি কিভাবে ট্রেড করবেন। তাই নিজেই নিজের গুরু হুউন।

৫। ডেমো
সব কথার শ্রেষ্ঠ কথা হল ডেমো ট্রেডিং। ডেমো ট্রেডিং আপনাকে আপনার নতুন ট্রেডিং এর ভুল গুলো ধরিয়ে দিবে এবং ট্রেডিং এ খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করতে সাহায্য করবে। ডেমো ট্রেড ভিবিন্ন ব্রোকারের লাইভ ট্রেড থেকে সুপার যেমন ভালো আক্সিকিউশন স্পীড। প্রত্যেক ট্রেডিং মেথড এর টেস্ট হল ডেমো। ডেমো সাকসেস রেইট ভালো হলে তা লাইভ ট্রেডে ব্যাবহার করুন। আপনার যত স্টাইল আছে তা সর্বপ্রথম ডেমোতে ব্যাবহার করুন। যেমন ইচ্ছে ট্রেড গুলো ডেমোতে ফলান। তারপর সিলেক্ট করুন কোন স্ট্রেটিজি গুলো রিয়েল ট্রেডে ব্যবহার করুন।

৬। ভুল থেকে শিখুন
প্রতিবারের টেস্ট ট্রেড গুলোর সাকসেস এবং ফেইলার নোট নিন। পরপর তিনটি ব্যর্থ ট্রেডে কিছু সময়ের জন্য (আরো বেশি হতে পারে) ট্রেড থেকে অবসর নিন। এবং ব্রেকের পরে ঠান্ডা মাথায় আবার সময় দিন। তিনবার লস ট্রেডিং মেথড এ চতুর্থ বারের সাকসেস চিন্তা করে লাইভ করতে জাবেন না। লস ট্রেডগুলো নিয়ে এনালাইসিস শুরু করেন, ভুলটা কোথায় ছিল বা কেনো ঠিক কাজ করেনি। যথাঝথ কারন বের করে ভুল গুলো শুদ্রে পরবর্তী ট্রেডে অগ্রসর হউন।

৭। ভালো মেথড তৈরি করুন।
নতুন বেশিরভাগ ট্রেডাররা প্রথমে লস করে। কারন হল অধিক উত্তেজনা, অতিরিক্ত চাহিদা এবং প্রপার সময়ের আগে ট্রেড করা। তাই বলছি, অধিক পরিমানে উত্তেজিত হয়ে ট্রেড না করে, আগে বিষয়গুলো ভালোভাবে আয়ত্তে আনুন, অভিজ্ঞতা নিন এবং মিনিমাম রিস্কে ট্রেড শুরু করুন। প্রতিবার ট্রেড করার পূর্বে ঠিক করুন এবং চেক করে নিন ট্রেডিং হাতিয়ার(স্ট্রেটিজি) ঠিক আছে কিনা। ট্রেডটি থেকে কত আশা করেন ইত্যাদি সবকিছু।

৮। নিজের মেথডে স্ট্রিক থাকুন।
প্রত্তেক ট্রেডিং মেথডের ভালো এবং খারাপ আছে। কোন ট্রেডিং মেথডই ১০০% প্রফিটেবল নয়। আপনার ট্রেডিং মেথডের ১০টি ট্রেডের মধ্যে ৭টি প্রফিট এবং ৩ টি লস আছে, আপনি সাকসেস। কখনো আপনার ট্রেডিং সাকসেস রেইট আরো কমে জেতে পারে সেই ক্ষেত্রে নিরাশ বা উত্তেজিত না হয়ে মারকেট চেঞ্জ বুঝে স্ট্রেটিজি আপডেট করুন এবং নিজের স্ট্রেটিজিতে স্ট্রিক থাকুন কারন আপনার স্ট্রেটিজি কতটুকু ফলফ্রুস তা কেবল আপনিই জানেন।

৯। সবকিছু সহজভাবে চিন্তা করুন।
আপনার ট্রেডিং কে কোনভাবেই খুব বেশি কঠিন ভাবার কোন কারন নেই। সহজ ভাবে শুরু করুন দেখবেন আসলেই সহজ, মনে অঝথা কোন ভিতি সৃষ্টি দরকার নেই। নিজের সুবিধামত সময় নির্ধারণ করে ট্রেডে সময় দিন। সময় কম দিন কিন্তু তা জেনো ইফেক্টিভ হয়। অর্থাৎ যদি সময় বেশি দিতে না পারেন তাহলে যতটুকু দিবেন তা শুধু ট্রেডিং আর জন্য ব্যায় করুন। নতুন কোন স্ট্রেটিজির সূচনা করতে চাইলে আগে তা সময় নিয়ে সহজভাবে চিন্তা করুন, এনালাইসিস করে ঠিক করুন, ডেমোতে ফলাফল নিশ্চিত হউন। এবং সিদ্ধান্ত নিন।

১০। একটি পেয়ারে ট্রেড করুন।
অনেকগুলো ট্রেড একসঙ্গে শুরু করে নিজের রিস্ক লেভেল এবং মাথায় অতিরিক্ত চাপ নিবেন না। তাই শুধুমাত্র একটি পেয়ার পছন্দ করুন ট্রেডিং আর জন্য। অনেক গুলো কারেন্সিই একসাথে ট্রেডের উপযোগী বলে মনে হতে পারে, কিন্তু ঐ কারেন্সি পেয়ার নিয়ে ট্রেড করুন যার সম্পর্কে আপনার ধারনা ভাল। একসাথে যদি ৪-৫টি পেয়ার নিয়ে ট্রেড করেন তাহলে আপনি ভালভাবে কোন পেয়ারের ক্যারেক্টার বুঝতে পারবেন না। এবং মিসগাইড হয়ে শেষ পর্যন্ত ট্রেড লস করবেন।

১১। একটি নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে ট্রেড করুন।
একটি নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে ট্রেড প্রাকটিস করবেন , কারন সিঙ্গেল টাইমফ্রেমে ট্রেডের অনেকগুলো সুবিধা আছে যেমন, একক টাইমফ্রেমে ট্রেডিং এ আপনি পুরোপুরি মনোযোগ দিতে পারবেন যেখানে অনেকগুলো টাইমফ্রেম আপনাকে কিছুটা হলে কনফিউসড করতে পারে। একটি টাইমফ্রেম আপনাকে এনালাইসিসে ও হেল্প করবে প্রপার ডিসিশন নিতে, কারন একই চার্ট ভিন্ন ভিন্ন টাইমফ্রেমে ভিন্ন ভিন্ন এনালাইসিস আর সূচনা করবে, তাই বিশেষ করে নতুনদের জন্য একটি টাইমফ্রেমে ট্রেডিং খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ।

১২। ট্রেডিং চার্ট পরিষ্কার রাখুন।
অনেক নতুন ট্রেডাররা মনে করে চার্টে যত বেশি ইনডিকেটর রাখা যায় তত ভালো, আসলে বিষয়টা এমন নয়, চার্টে ২-৩টির বেশি ইন্ডিকেটর রেখে চার্টকে এলোমেলো করে ট্রেডিং করাটা বুদ্ধিমানের কাজ নয় বরং অনেকগুলো ইনডিকেটর আপনাকে মিসগাইড করবে, আপনি ডিসিশন নিতে পারবেন না, তাই ২-৩ টি ইন্ডিকেটর আর ক্যারেক্টার বুঝে অভিজ্ঞতার আলোকে ফাইনাল করুন। মুলত ট্রেডে ইন্ডিকেটর ব্যবহার আপনার জন্য বাধ্যতামূলক নয়, এটা শুধুমাত্র ব্যবহার হয় আপনার ট্রেডিং ডিসিশনকে স্মুথ করার জন্য। কারন অনেক অনেক ট্রেডার আছে যারা কোন ইন্ডিকেটর ব্যবহার না করেই ট্রেডিং সাকসেস রেইট ৮০% এ ট্রেড করছে। আপনাকে বলছি না যে আপনি সব ইন্ডিকেটর রিমুভ করে ট্রেড করুন, ভালো ট্রেডার হতে হলে প্রথম পর্যায়ে আপনাকেও ২-৩টি ইন্ডিকেটর ব্যবহার করতে হবে। ভালো ট্রেডিং আর জন্য সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস লাইন গুলো ভালোভাবে বুঝুন।
Posted by EARN MONEY ONLINE
| 12:19 PM

টেকনিক্যাল এনালিসিসঃ

টেকনিক্যাল এন্যালিসিস মানে হলো চার্ট. আপনি আগে প্রাইস কিভাবে মুভ করেছে সেটা দেখে ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত নেয়ার চেষ্টা করবেন। চার্টে কি কি দেখবেন?
সবচেয়ে গুরুত্ত্বপূর্ণ হলো ট্রেন্ড বের করা। এটি সবচেয়ে গুরুত্ত্বপূর্ণ কিন্তু সবচেয়ে অবহেলিত। নতুন ট্রেডার রা লস করে কারণ তারা ট্রেণ্ডের বিপক্ষে খেলে (ট্রেড করে)। এটি কখনো করা যাবেনা। ফুলস্টপ। এটা নিয়ে আর কোনো কথা নয়, কোনো বিতর্ক নয়। পরিসংখ্যান বলে, ৯০% ট্রেডার লস করে, ৫% লাভ ও করেনা, লস ও করেনা, সমান সমান থাকে। আর ৫% লাভ করে। আমাদের উদ্দেশ্য হলো বাংলাভাষী ট্রেডারদের এই এলিট ৫% এর মধ্যে রাখা।
চার্ট দেখে ট্রেন্ড কিভাবে বের করবেন?
চার্ট-১

যেকোন ট্রেডিং পেয়ারের চার্ট খুলুন (৪(চার( ঘন্টার) চার্ট)। এবার আপনার আশেপাশে তিন-চার বছরের কোন বাচ্চা থাকলে তাকে জিজ্ঞেস করুন এটা উপরের দিকে না নীচের দিকে যাচ্ছ? সে যদি বলে উপরের দিকে তাহলে ট্রেন্ড হলো আপ। আপ ট্রেণ্ডে কখনো সেল করবেন না। সবসময় বাই করার জন্য সুযোগ খুঁজবেন। একেবারে উপরে বাই না করে কিছুটা ফিরে আসার জন্য অপেক্ষা করে তারপর বাই করবেন। তেমনি ডাউন ট্রেন্ডে কখনো বাই করবেন না; সেল করার জন্য সুযোগের অপেক্ষা করবেন। চার্ট-১ ও ২ দেখে বলুন কোনটি আপ ট্রেন্ড ও কোনটি ডাউন ট্রেন্ড?
চার্ট-২

চার্টে দ্বিতীয় যে বিষয়টি লক্ষ করবেন সেটি হলো, সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স। সাপোর্ট হলো ঘরের মেঝে (floor)-এর মতো, লক্ষ করবেন এর নীচে প্রাইস সহজে যেতে পারছেনা। এতএব, প্রাইজ মেঝের কাছাকাছি আসলে বাই করতে হবে। আর রেজিস্টেন্স হলো ঘরের ছাদের (ceiling) মতো। খেয়াল করবেন প্রাইস এর উপরে সহজে যেতে পারছেনা। এতএব, প্রাইজ ছাদের কাছাকাছি আসলে সেল করতে হবে। চার্ট-৩ দেখুন এবং মেঝে ও ছাদ লক্ষ করুণ।

চার্ট-৩

কোথায় সেল করতে হবে সেটি ঘর ১ এ দেখানো হয়েছে। এখন ছোট একটি কুইজঃ প্রাইজ যখন পয়েন্ট ক তে আসলো তখন কি করতে হবে? কোথায় টেক প্রফিট নিতে হবে? কোথায় স্টপ লস দিতে হবে?





চার্ট টাইপ-ক্যান্ডলস্টিক
অনেক প্রকারের চার্ট আছে তবে আমরা প্রধাণতঃ ক্যান্ডেলস্টিক (মোমবাতি) টাইপটি ব্যবহার করবো। জাপানী চাউল ব্যবসায়ী(রা) আঠারো শতকে এটি উদ্ভাবন ও ব্যবহার করেন চাউল ট্রেড করার জন্য। স্টিভ নেলসন এক জাপানী ব্রোকারের কাছ থেকে এই 'গোপন টেকনিক' শেখে। স্টিভ নেলসন এটি নিয়ে পড়াশোনা, রিসার্চ করেন ও এটি নিয়ে বিস্তর লেখালেখি করেন ফলশ্রুতিত
ে ৯০ এর দশকে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তাহলে ক্যান্ডেলস্টিক কি? ছবির সাহায্যে এটি বোঝা যাকঃ
চিত্রঃ ক্যান্ডেলস্টিক
ক্যান্ডেলস্টিকে চারটি পয়েণ্ট থাকে ওপেন (open), হাই (high), লো (low), ও ক্লোজ(close).

ক্লোজ যদি ওপেনের উপরে হয় তাহলে দাম বাড়ছে এবং খালি/সাদা/সবুজ বডি দ্বারা দেখানো হয়।
ক্লোজ যদি ওপেনের নীচে হয় তাহলে দাম কমছে এবং ভর্তি/কালো/লাল বডি দ্বারা দেখানো হয়।
বডির উপরের সুতার উপরের পয়েন্ট হলো মূল্যের সর্বোচ্চ পয়েন্ট
বডির নীচের সুতার নীচের পয়েন্ট হলো মূল্যের সর্বনিম্ন পয়েন্ট

ক্যান্ডেলস্টিক যেকোন টাইমফ্রেমে যেমনঃ দিন, চার-ঘন্টা, বা পনেরো মিনিট, ব্যবহার করা যায়। একটি নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে 'প্রাইজ একশন' ক্যান্ডেলস্টিক দেখে বোঝা যায়।

ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নস
যখন একটিমাত্র ক্যান্ডেলস্টিক বিশ্লেষণ করবো তখন এই প্যাটার্নগুলো চিনতে পারলে ট্রেড সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবেঃ

স্পিনিং টপসঃ ক্যান্ডেলস্টিক যার সুতাগুলি লম্বা কিন্তু বডি ছোট তাকে স্পিনিং টপ বলে। বডি খালি না ভর্তি বা বডির রঙ কেমন তা গুরুত্ত্বপূর্ণ নয়। এই প্যাটার্ন 'সিদ্ধান্তহীনতা' নির্দেশ করে। অর্থাৎ ক্রেতা (বুল) ও বিক্রেতা (বেয়ার) কেউই বেশ-কিছুটা প্রাইজ বাড়াতে বা কমাতে পারছেনা।

তাহলে আপট্রেন্ডের সময় যদি একটি স্পিনিং টপ দেখি তাহলে বুঝতে পারবো খুব সম্ভবত আর বেশী ক্রেতা নেই (বা ক্রেতা বিক্রেতা প্রায় সমান আছে)। ট্রেণ্ড তখন ঘুরে যেতে (রিভার্সাল) হতে পারে। বিশেষ করে স্পিনিং টপ যদি রেজিস্টেন্সের (ছাদের) কাছে বা অন্য কোন গুরুত্ত্বপূর্ণ ফিবোনাচ্চি লেবেলে (ফিবোনাচ্চি লেবেল কি তা আমরা পরে শিখবো) দেখি তাহলে বাই করা থাকলে সেখানে ট্রেড থেকে বের হয়ে যেতে হবে (বা/ও উল্টা দিকে সেল পজিশন নিতে হবে)। ডাউন্ট্রেন্ডের দিকে স্পিনিং টপ পেলে সেল পজিশন ক্লোজ করতে হবে বা/ও বায় (buy) করতে হবে।

মারুবজু
জাপানী শব্দ এই জন্য শুনতে এরকম। এর মানে শুধু বডি আছে সুতা নেই। স্পিনিং টপে সুতা বেশি ছিলো এই জন্য সেটি সিদ্ধান্ত হীনতা বোঝাচ্ছিল। এখানে কোন সুতা নেই অর্থাৎ সিদ্ধান্ত নিতে কোন সমস্যা নেই। সাদা মারুবজু মানে শুধু ক্রেতা আছে, বিক্রেতা নেই। তাহলে এওকম মারুবজু দেখলে বায় করতে হবে (এটা ধরে নিয়ে যে পরের টাইম পিরিয়ডেও ক্রেতারা রাজত্ত্ব করবে)। ব্লাক/রেড মারুবজু মানে সেল করতে হবে কারন কোন ক্রেতা নেই শুধু বিক্রেতা আছে।

Text Widget

Unordered List